শাহমাহমুদপুরের কুমারডুগীতে জমেছে উঠেছে মৌসুমী কাঁচা বাজার
শাহরিয়ার খাঁন কৌশিক ॥ চাঁদপুর সদর উপজেলার শাহমাহমুদপুর ইউনিয়নের কুমারডুীতে জমে উঠেছে মৌসুমী কাঁচা বাজারের হাট। ক্রেতা আর বিক্রেতার উপস্থিতিতে মুখরিত এখন কুমারডুগূীর কাঁচা বাজারের হাট। এ বছর আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় কুমারডুগীতে সকল ফসলের বাম্পার ফলনে স্বস্তি এসেছে কৃষকদের মনে। তবে সঠিক দাম না পাওয়াতে হতাশয়। প্রতিদিন কাকডাকা ভোর থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত বসে কুমারডুগীর এ ঐতিহ্যবাহী কাঁঁচা বাজার। প্রতি বছর কুমারডুগীতে আলী পর সাথী চাষ হিসেবে কৃষকরা বিভিন্ন রকমের কাঁচা তরকারির চাষ করেন। শাহমাহমুদপুরের যে সব এলাকায় কাঁচা তরকারির জন্য বিক্ষাত, সেসব স্থান গুলো হচ্ছে কুমারডুগী, ঘোষেরহাট, পল¬ীবিদ্যৎ কেতুয়া, মান্দরী, আলু মুড়া, এ সব স্থানে শত শত মন কাঁচা তরকারি প্রতিদিন কুমারডুগীতে কৃষকরা নিয়ে আসে। এ ছাড়াও কুমারডুগীতে আশিকাটি ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থান থেকে কৃষকরা কাাঁচা তরকারি নিয়ে আসে। এ সব স্থানের কাঁচা তরকারি বিক্রির জন্য কুমারডুগী এখন কাঁচা মালের পাইকারীর বাজার হিসেবে জেলার সর্বস্তরে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছে। ক্রেতা আর বিক্রেতার উপস্থিতিতে বিকিকিনিতে জমে উঠেছে কুমারডুগীর এ কাঁচা বাজার। দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে প্রতিদিন সকাল থেকেই পাইকাররা এখানে এসে ভিড় করতে। এ জন্য কুমারডুগীর কাঁচা বাজারের হাট সল্প সময়ে জেলা ছেড়ে এখন বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক পরিচিতি লাখ করেছে। কুমারডুগী শহড়তলীর হাট হওয়াতে যোগাযোগ ও সল্প সময়ে জেলার মধ্যে কাঁচা মাল সরবরাহ করা হচ্ছে। জানাযায় কুমারডুগীর মোঃ শফিক খান সর্ব প্রথম শাহমাহমুদপুরসহ আসপাশেম ইউনিয়নের কৃষকদের সুবিধার জন্য নিজের উদ্যোগে কাঁচা বাজারের হাট বসান। এরপর থেকে ধীরে ধীরে জুমে উঠতে থাকে কুমারডুগীর কাঁচা বাজরের এ হাট। এখন কুমারডুগীর কাঁচা বাজার জেলায় ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছে। এখানে চাঁদপুর জেলার প্রতিটি উপজেলা ছাড়াও জেলার বাহিরে কুমিল¬া, রামগুঞ্জ, লক্ষিপুর চট্রগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পাইকারা কুমারডুগীতে প্রতিনিয়ত ছুটে আসে। কারন হিসেবে অনুসন্ধান করে দেখাগেছে এখানে আগত সকল পাইকাররা নিরাপদে কাঁচা মাল ক্রয় করে আবার ফিরে যেতে পারে। তাই দিন দিন এখানে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পাইকারা ছুটে এসে কাঁচা মাল ক্রয় করতে ভীড় জমাচ্ছে। গতকাল সকালে সরজমিনে কথা হয় বিভিন্ন পাইকারদের সাথে, তারা বলেন কুমারডুগীতে কাঁচামাল ক্রয় করতে কোন রমক চাঁদা দিতে হয়না,
যাতায়েতের সুন্দর ব্যবস্থা এখানে রয়েছে, তাই ও লেভার খরন নেই বললেই চলে। এখারকার মানুষ আমাদের সকল ধরনের সহযোগীতা করে যাচ্ছে। যারা পাইকারের আড়ৎতে ব্যবসা করেন, তারা অত্যান্তই ভালো মনের
মানুষ। কুমারডুগীর কাঁচা বাজারের পরিচিতি বিকশিত করার জন্য আড়ৎধার ও কৃষকদের বিকল্প নেই বলে একাধিক পাইকাররা জানান। কুমারডুগীর প্রসদ্ধি কাঁচা বাজার নিয়ে কথা হয়
স্থানীয় কৃষকদের সাথে, তারা বলেন জেলার সকল শ্রেনীর মানুষের কাছে কুমারডুগীর এ কাঁচা বাজারের পরিচিতির জন্য পাইকারদের সকল ধরনের সহযোগীতা করা হচ্ছে। এ বছর কুমারডুগীতে কাঁচা তরকারির বাম্পার ফলন হওয়াতে কৃষকদের মাঝে চরম আনন্দ বিরাজ করছে। তবে তাদের চাহিদা অনুযাযী দাম না পাওয়াতে একটু হতাশ হতে হচ্ছে তাদের। ম