জানা গেছে, আমেরিকার বাজারের ক্রেতা জোট অ্যালায়েন্সের আওতাভুক্ত বর্তমানে বাংলাদেশে ৬৭১টি কারখানা রয়েছে। সম্প্রতি প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ ক্রেতা জোট ৭৯টি পোশাক কারখানা বন্ধের সুপারিশ করেছে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- এএমসি সোয়েটার লিমিটেড, আনজির অ্যাপারেলস লিমিটেড ইউনিট-১, আশিয়ানা গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, আসিফ অ্যাপারেলস লিমিটেড, বে ফ্যাশন লিমিটেড, বেনহিড অ্যাপারেলস লিমিটেড, বনি অ্যাপারেলস লিমিটেড ইউনিট-২, দারদা নিটওয়্যার্স লিমিটেড, ডিএস ফ্যাশন লিমিটেড, এইচবি ফ্যাশন্স লিমিটেড, এইচকে-টিজি গার্মেন্টস, ইন্ডিগো ওয়াশিং লিমিটেড, ইনটেক্স লিংক গার্মেন্টস (বিডি) লিমিটেড, করিমস ফ্যাশন ওয়্যার লিমিটেড, কিম্বারলি অ্যাপারেলস লিমিটেড, ক্রিশান নিটিং ও লাভক্র্যাফট গার্মেন্টস (পিভিটি) লিমিটেড।
এছাড়া ইউরোপের বাজারের ক্রেতা জোট অ্যাকর্ডের আওতাভুক্ত বর্তমানে দেশে ১ হাজার ৬৪৭টি কারখানা রয়েছে। এর মধ্যে ২৩টি কারখানায় ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার উদ্যোগ নেওয়া হয়নি বলে মনে করে অ্যাকর্ড। ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় উদ্যোগ না নেওয়ায় কারখানাগুলো বন্ধের সুপারিশও করা হয়েছে এ ক্রেতা জোটের পক্ষ থেকে।
এর মধ্যে রয়েছে আলিম নিটওয়্যার্স লিমিটেড, এনএ গার্মেন্টস, সিডকো লিমিটেড, সুমন ফ্যাশন গার্মেন্টস লিমিটেড, প্রমিনেন্ট অ্যাপারেলস, আলফা নিট অ্যাপারেলস লিমিটেড, ক্যালভিন ফ্যাশন লিমিটেড, কপার কোম্পানী লিমিটেড, জেসি অ্যাপারেলস লিমিটেড, সিনসিয়ার নিট, সাদাফ ফ্যাশনস লিমিটেড, মেসার্স মেগা চয়েজ নিটওয়্যার লিমিটেড, ফ্লোরেন্স ফ্যাশনস লিমিটেড, অ্যাসার্শন ডিজাইন, বন্ডেড ডিজাইন লিমিটেড ও ক্যামলেট ফ্যাশনস লিমিটেড প্রভৃতি প্রতিষ্ঠান।
জানা গেছে, প্রধান দুই ক্রেতা জোটের ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিন্ন ও কারাখানা বন্ধের সুপারিশমালায় রয়েছে দেশের তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ, ব্যবসায়ী কর্ণধার, ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) নেতাদের কারখানাও