এদিকে রোববার সকালে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে এমপি লিটনের মরদেহ রংপুর পুলিশ লাইন্সে নেওয়া হয়েছে। সেখানে জানাজা শেষে হেলিকপ্টারে করে মরদেহ ঢাকায় নেওয়া হবে। ঢাকায় রাতে মরদেহ হিমঘরে রাখা হবে। সোমবার সকালে সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা শেষে সোমবারই লাশ গ্রামের বাড়িতে পুনরায় জানাজা শেষে দাফন করা হবে বলে জানা গেছে।
ময়নাতদন্ত শেষে রোববার সকালে এমপি লিটনের মরদেহ তার বড় বোন আফরোজা বারির কাছে হস্তান্তর করা হয়।
রংপুর মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান নারায়ণ চন্দ্র সাহার নেতৃত্বে তিন সদস্যের মেডিকেল টিম ময়নাতদন্ত করেন। লিটনের বুকে ২টি ও পিঠে ১টি গুলি লেগেছিল বলে ময়নাতদন্তকারী ডাক্তার জানিয়েছেন।
শনিবার সন্ধ্যা পৌনে ৬টার দিকে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের সাহাবাজ গ্রামে এমপি লিটনকে তার বাড়িতে ঢুকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। রাত সাড়ে ৭টার দিকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।