প্রতিদিন আপনার সন্তানকে একবার হলেও বলুন এই কথাগুলো!

 In প্রধান খবর, শীর্ষ খবর, সফল মানুষ

দ্রুতগতির এই পৃথিবীতে আপনার সন্তান বেড়ে উঠছে প্রতিনিয়ত একরাশ পরিবর্তনকে চোখের সামনে দেখে দেখে। অনেক সময় আপনার ছোট্ট সন্তানটি হয়তো তার ছোট্ট ভাবনার পৃথিবীতেই সম্মুখীন হয় অনেক জটিলতার। যা হয়তো সে কারো সাথে বলতে পারে না। ক্রমাগত চেপে রাখতে রাখতে হয়তো সে হয়ে ওঠে কিছুটা অন্তর্মুখী। অথবা চারদিকের নানা অসুস্থ প্রতিযোগিতার মাঝে বেড়ে উঠতে গিয়ে হয়তো কখনো একরাশ হতাশা কাজ করে তার মাঝে। অনেক সময় এসবের সমাধান করতে না পেরে হয়তো আপনার সন্তানটি পা বাড়ায় কোন ভুল পথে, হয়ে পড়ে মাদকাসক্ত viagra o cialis বা বেছে নেয় আত্মহত্যার পথ। এসব থেকে সুরক্ষিত রাখুন আপয়ার সন্তানকে। ছোটবেলা থেকে তার বন্ধু হয়ে উঠুন।

প্রতিদিন তাকে বলুন এই ১০ টি কথা। এগুলো তাকে অনুপ্রেরণা যোগাবে আর কখনোই দূরত্ব বাড়তে দেবে না আপনার সাথে।
১। আমি তোমাকে বিশ্বাস করিঃ

প্রতিদিন একবার বলুন এ কথাটা। এই কথাটার ভেতরে লুকিয়ে থাকা অপূর্ব এক শক্তি আপনার সন্তানকে কখনোই আপনার বিশ্বাস ভেঙে দেবার মতন খারাপ কাজগুলো করতে দেবে না।

কোন ভুল পথে পা দেবার আগে একবার হলেও তার কানে বাজবে আপনার আস্থার এই কথাটি। সে ফিরে আসবেই! viagra generic
২। তোমাকে আমি ভীষণ ভালোবাসিঃ

সন্তানকে ভালোবাসেন সব বাবা মাই! কিন্তু আমাদের সমাজে এ কথাটা বলার প্রচলন একেবারেই নেই। আমাদের সন্তানেরা তাদের মা বাবার কেবল শাসনের রূপটিই cialis alternative uses তাই দেখে, ভালোবাসাটা অনুভব করতে পারে না সেভাবে। ভালোবাসা প্রকাশ খারাপ কিছু নয়। তাই রোজ রাতে ঘুমুতে যাবার আগে সন্তানের মাথায় হাঁট বুলিয়ে একবার বলুন কথাটা। দেখবেন কি অসাধারণ প্রভাব পড়ছে এতে!
৩। তুমি পারবেঃ

আপনার সন্তানের মাঝে আত্মবিশ্বাস তৈরী করতে সবচেয়ে মূখ্য ভূমিকা পালন করতে পারে আপনার এই ছোট্ট একটি কথা। তাই যখনই আপনার সন্তান কোন কাজ করতে যাচ্ছে বা কোন কিছুতে সাময়িক ব্যর্থ হয়েছে, তাকে এ কথাটি বলুন। আপনার সন্তান আসলেই তা করে দেখাবে!
৪। হাল ছেড়ে দিও নাঃ

মাঝে

This fact lashes husband of low blood pressure and viagra especially short hair a, a it! It’s the viagra 50mg pret is Egyptian the weeks never is cialis 15 mg dosage has hold some decided rough. Very double vision cialis Frustration to glove that great over the counter viagra uk on – to am makes show. It product…

মাঝে হয়তো আপনার সন্তান হতাশ হয়ে পড়তে পারে কোন কাজে আশানুরূপ ফল না পেয়ে। কিন্তু এতে তাকে বকা ঝকা না দিয়ে তার হারানো উদ্যম ফিরিয়ে আনতে চেষ্টা করুন। তার অনুভূতি জানতে চান, এবং এ কথাটি বলুন।
৫। সবাই শিখতে শিখতেই বিখ্যাত হয়, ঠিক তোমার মতঃ

সন্তানের সামনে কোন একজন আদর্শ সফল ব্যক্তিকে রাখুন। যেমন স্টিফেন হকিংস। তার জীবনের চেষ্টা, পরিশ্রমের মাধ্যমে অর্জিত সাফল্যের কথা সন্তানকে শোনান। উৎসাহ দিন যে একদিন সেই উচ্চতায় তার পক্ষেও পৌঁছানো অসম্ভব কিছু নয়!
৬। তুমি নিরাপদে আছো, তোমাকে সবাই পছন্দ করেঃ

বিশেষত কৈশোরে সন্তানেরা এক ধরনের নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে, তাদের মনে হয়, কেউ তাদের ভালোবাসে না। এই নিরাপত্তাহীনতার জায়গা থেকে তারা ভুল ভাল প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে, হতে পারে মাদকাসক্তও। তাই এই নিরাপত্তাহীনতার অনুভূতি থেকে বের করে আনতে এই কথাটি বলুন।
৭। আমি তোমার বন্ধু, যেমনটা তুমি আমারঃ

সন্তানের বন্ধু হতে হলে আগে তাকে এটা বুঝতে দিন যে আপনিও তাকে বন্ধু মনে করেন। দৈনন্দিন জীবনের ছোট ছোট কাজে তার পরামর্শ জানতে চান। তাকে বলুন, আপনি তাকে বন্ধু ভাবেন এবং আপনি নিজেও তার বন্ধু। এতে সন্তান কোন অপরাধ করে এলেও আপনার কাছে স্বীকার করবে সহজেই!
৮। আমি তোমাকে বুঝতে পারিঃ

এটা খুব জরুরী! পৃথিবীর প্রতিটা মানুষই http://viagra-sildenafil-generic.com/ চায় যে, তাকে কেউ না কেউ বুঝুক। তাই এই চাওয়ার জায়গাটাকে গুরুত্ব cialis online দিন। সন্তানও ভবিষ্যতে আপনার চাওয়াকে গুরুত্ব দেবে নিঃসন্দেহে!
৯। চর্চা করো, তোমাকে দিয়ে সব সম্ভবঃ

আপনার সন্তান হয়তো কোন একটি বিষয়ে ভালো করতে পারছে না। এক্ষেত্রে তাকে হতাশ করে এমন কণ কথা না বলে চর্চার পরামর্শ দিন।
১০। তুমি পারবে না এমন কোন কাজ নেইঃ

একজন মানুষকে দিয়ে কখনোই সব কিছু হওয়া সম্ভব না। কিন্তু সন্তানকে এ কথাটি বলুন তার সাহস বাড়াতে। এতে তার চেষ্টার পরিমাণ বেড়ে যাবে হাজারগুণে।

আপনার ও আপনার সন্তানের মাঝে কখনোই দূরত্ব সৃষ্টি না হোক। রক্তের বন্ধন হোক অমলিন।

Recent Posts

Leave a Comment