এ সময় ডিএসইর প্রধান মূল সূচক ডিএসইএক্স ১০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪৬৮৩.৯৯ পয়েন্টে স্থিতি পায়। এছাড়া শরীয়াহ্ ভিত্তিক কোম্পানিগুলোর মূল্য সূচক ডিএসইএস ১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১২২.৬৩ পয়েন্টে ও ডিএস-৩০ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৭৭১.৪৯ পয়েন্টে।
দিনশেষে টার্নওভার তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে আর্থিক খাতের তালিকাভুক্ত কোম্পানি লঙ্কা বাংলা ফিন্যান্স। দিনশেষে কোম্পানিটির ১৮ কোটি ৬৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। এদিকে, টার্নওভার তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস লিমিটেড। সোমবার এ কোম্পানিটির ১৫ কোটি ৬ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়।
১৩ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদলের মধ্যে দিয়ে টার্নওভার তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে ছিল বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন। এছাড়াও টার্নওভার তালিকায় থাকা ফার কেমিক্যালের ১১ কোটি ৩২ লাখ লাখ টাকার শেয়ার, ডোরিন পাওয়ারের ১১ কোটি ৩ লাখ টাকার শেয়ার, মবিল যমুনার ১০ কোটি ৪৩ লাখ টাকার শেয়ার, মিরাকেল ইন্ডাস্ট্রিজের ৯ কোটি ২৮ লাখ টাকার শেয়ার, ইয়াকিন পলিমারের ৯ কোটি ১১ লাখ টাকার শেয়ার, ন্যাশনাল টিউবসের ৯ কোটি ১০ লাখ টাকার শেয়ার ও তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজের ৮ কোটি ৯৯ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক লেনদেন আগের কার্যদিবসের তুলনায় ১৯ কোটি ৯ লাখ টাকা কমে ৩৫ লাখ ৪৫ হাজার টাকায় নেমে এসেছে। এদিকে, আগের কার্যদিবসে সিএসইর সাধারণ মূল্য সূচক সামান্য কমলেও সোমবার দিনশেষে সিএসইর সাধারণ মূল্য সূচকসহ অন্যান্য প্রত্যেকটি সূচক কমেছে।
দিনশেষে সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৫৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৫১টির, কমেছে ৬৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টির। এ সময় টার্নওভার তালিকায় শীর্ষে ছিল বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস। এছাড়াও টার্নওভার তালিকায় ছিল-ইয়াকিন পলিমার, ফার কেমিক্যাল, লঙ্কা বাংলা ফিন্যান্স, তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ, একমি ল্যাব, অলিম্পিক এক্সেসরিজ, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, তিতাস গ্যাস ও ডোরিন পাওয়ার।