এদিন মামলার যুক্তিতর্ক শেষ হওয়ায় বিচারক রায় দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, আব্দুর রহমান বদি জ্ঞাত আয় বহির্ভূত ১০ কোটি ৮৬ লাখ ৮১ হাজার ৬৬৯ টাকা মূল্যমানের সম্পদ গোপন করে মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন।
এছাড়া বদি অবৈধভাবে অর্জিত সম্পদের বৈধতা দেখানোর জন্য কমমূল্যে সম্পদ ক্রয় দেখিয়ে ১ কোটি ৯৮ লাখ ৩ হাজার ৩৭৫ টাকা বেশি মূল্যে বিক্রি দেখান। এ অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপ-পরিচালক মো. আব্দুস সোবহান রমনা থানায় গত ২০১৪ সালের ২১ আগস্ট মামলাটি করেন।
এ ঘটনায় গত বছরের ৭ মে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক মঞ্জিল মোর্শেদ ঢাকার সিএমএম আদালতে বদির বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন।
চার্জশিটে আবদুর রহমান বদির বিরুদ্ধে ৬ কোটি ৩৩ লাখ ৯৪২ টাকার অবৈধ সম্পদের তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এর মধ্যে বলা হয়েছে, তিনি দুদকের কাছে ৩ কোটি ৯৯ লাখ ৫৩ হাজার ২৭ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন। মামলাটিতে তিনি ২০১৪ সালের ১২ অক্টোবর ঢাকার সিএমএম আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করলে বিচারক জামিন নাকচ করে কারাগারে পাঠানো আদেশ দেন।
পরবর্তী ২০১৪ সালের ২৭ অক্টোবর এমপি বদিকে ৬ মাসের জামিন দেন বিচারপতি সৈয়দ এ বি মাহমুদুল হক ও বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চ