এ প্রসঙ্গে ইফতেখার চৌধুরী বলেন, ‘সিনেমার তিন প্রধান চরিত্রকেই দেখা যাবে নেতিবাচক চরিত্রে। তবে গল্পটি অবশ্যই সমাজের জন্য ইতিবাচক বার্তা বহন করবে। সিনেমার গল্পে যে বিষয়টি তুলে আনার চেষ্টা করা হয়েছে সেটা হলো— জীবনে অন্ধকার পথে চলতে শুরু করলে আর ফেরার কোনো পথ থাকে না। তাই অন্ধকার থেকে দূরেই থাকা শ্রেয়।’
সিনেমার মুক্তি প্রসঙ্গে নির্মাতা বলেন, ‘আমরা আশা করছি সারা দেশে ১০০ হলে ছবিটি মুক্তি দিতে পারব।’
মিলন ববিকে দেখা গেছে ইফতেখারের ‘দেহরক্ষী’ সিনেমায়। এই প্রসঙ্গে মিলনে একটু মজা করেই বলেন,‘ এর আগের ছবিতে দর্শক দেখেছেন ববি প্রেমে আমি দেওয়ানা। সে আমাকে ফিরিয়ে দিচ্ছে। এখানে দেখবে ববিকেই আমার প্রেমে হাবুডুবু খেতে। আরও অনেক চমক অপেক্ষা করছে। সবাইকে হলে গিয়ে দেখার আমন্ত্রণ।’
ববি বলেন, ‘আমাদের এই চলচ্চিত্রে দর্শক পাবেন নতুন রূপে। কারণ এর আগে আমি, বাপ্পী ও মিলন ভাই আমরা কখনো এমন ধরনের চরিত্রে অভিনয় করিনি।’
বাপ্পী চৌধুরী বলেন, ‘আমাকে রোমান্টিক অভিনয়েই এতদিন দেখেছেন দর্শক। সবসময় তো রোমান্টিক ঘরানায় অভিনয় করি। ভাবলাম এবার একটি খারাপ লোকের চরিত্রে অভিনয় করি। একটু বদলাই। সেই পরিবর্তনের পরে সকলের কাছ থেকে বেশ ভালোই সাড়া পেয়েছি।’
সিনেমার কাহিনী, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন আবদুল্লাহ জহির বাবু।