৮ উইকেটে হারল বাংলাদেশ

 In খোলা কলাম, প্রধান খবর, শীর্ষ খবর




ক্রীড়া প্রতিবেদক



ঢাকা: বাংলাদেশের ইনিংসের চতুর্থ ওভারেই ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারণ হয়ে গিয়েছিল, বললে অত্যুক্তি হবে না। কাগিসো রাবাডার ভয়াল থাবায় ভেঙে যায় বাংলাদেশের ব্যাটিং মেরুদন্ড। পুরো ম্যাচে আর মাথা তুলে দাঁড়ানোর ফুরসত মিলেনি টাইগারদের। সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে শুক্রবার Haldol online বাংলাদেশকে ৮ উইকেটে পরাজিত করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। এই জয়ে সিরিজে ১-০ তে এগিয়ে গেল সফরকারীরা।



বৃষ্টির কারণে ম্যাচের দৈর্ঘ্য কমে হয়েছিল ৪০ ওভার। প্রথমে ব্যাট করে ৩৬.৩ ওভারে ১৬০ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। জবাবে ৩১.১ ওভারে ২ উইকেটে ১৬৪ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা। রাবাডা ম্যাচ সেরা হন।



১৬১ রানের টার্গেট খুব মামুলিও ছিল না। আবার খুব চ্যালেঞ্জিং কিছুও নয়। তারপরও শুরুতে উইকেটের দেখা পেয়েছিল বাংলাদেশ। মুস্তাফিজ-নাসিররা প্রথম পাঁচ ওভারে উইকেট না পেলেও ষষ্ঠ ওভারে ব্রেক থ্রু এনে দেন অধিনায়ক মাশরাফি। শর্ট ফাইন লেগে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন আমলা (১৪)। ডি কক-ডু প্লেসিসের ৪৩ রানের জুটি ভাঙেন নাসির। দ্বিতীয় স্পেলে এসে ডি কককে সাব্বিরের ক্যাচে পরিণত করেন তিনি। ডি কক ৩৫ রান করেন।



তৃতীয় উইকেটে ডু প্লেসিস-রুশো আর বিপদ হতে দেননি। তাদের জুটিতে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা। ১৬তম হাফ সেঞ্চুরি করা ডু প্লেসিস ৬৩ রান করে অপরাজিত ছিলেন। রুশো অপরাজিত ৪২ রান করেন। বাংলাদেশের পক্ষে মাশরাফি-নাসির একটি করে উইকেট নেন।


Tadacip
এর আগে টস জিতে বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত কারোই কামনায় ছিল না। অন্তত বৃষ্টির কারণে আর্দ্র কন্ডিশন বোলারদের পক্ষেই ছিল, যা সবারই জানা। সেখানে প্রোটিয়া পেসারদের বিরুদ্ধে ব্যাটিং করার সাহসী সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন মাশরাফি। এমন কন্ডিশনে Nexium online আগে ব্যাটিং করার উত্তাপ হাড়েহাড়ে টের পেল স্বাগতিকরা।



ইনিংসের চতুর্থ ওভারেই ওয়ানডে ক্রিকেটে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে হয়ে গেল দ্বিতীয় হ্যাটট্রিক। তাইজুল ইসলামের পর দ্বিতীয় বোলার হিসেবে ওয়ানডে ক্রিকেট ইতিহাসে অভিষেকেই হ্যাটট্রিকের রেকর্ড গড়লেন দক্ষিণ আফ্রিকার পেসার কাগিসো রাবাডা। গত বছরের নভেম্বরে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এই মিরপুরেই অভিষেকে হ্যাটট্রিক করেছিলেন বাংলাদেশের বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল।



দলীয় ১৭ রানে পরপর তিন বলে ফিরেছেন তামিম ইকবাল, generic cialis free shipping লিটন দাস ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। রাবাডার করা ওই ওভারের চতুর্থ বলে তামিম লাইন মিস করে বোল্ড হন। ১৩ বল খেলে রানশূন্য ছিলেন তিনি। পরের বলেই লিটন দাস মিড উইকেটে সহজ ক্যাচ দেন। রাবাডার হ্যাটট্রিক ঠেকাতে পারেননি ইনজুরি ফেরত মাহমুদউল্লাহ। তিনি এলবির ফাঁদে পড়েন। শের-ই-বাংলায় নেমে আসে শশ্মান নীরবতা!



আকস্মিক ঝড়ে কেঁপে উঠা বাংলাদেশের আশার, প্রতিরোধের প্রতীক হয়ে ছিলেন সৌম্য সরকার। কিন্তু আবারও আস্থার প্রতীক হতে canadian online pharmacy generic cialis ব্যর্থ হন তিনি। সোজা ডুমিনির হাতে বল তুলে দেওয়ার আগে তিনি ৪টি চারে ২৭ রান করেন। পঞ্চম উইকেটে সাকিব আল হাসান ও মুশফিকুর রহিমের ৫৩ রানের জুটিতে ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশ। তখন পর্যন্ত ভালো একটা স্কোরের আশা ছিল।



দলীয় ৯৩ রানে ডুমিনির বলে স্লগ সুইপ খেলতে গিয়ে ইমরান তাহিরের ক্যাচ দেন মুশফিক। তিনি ২৪ রান করেন। উইকেটে থিতু হতে পারেননি সাব্বির রহমানও (৫)। শেষ ভরসা সাকিব ইমরান তাহিরের প্রথম শিকার হন। এলবির ফাঁদে পড়া সাকিব ৫১ বলে ৫ চারে ৪৮ রান করেন।



অষ্টম ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হওয়া অধিনায়ক মাশরাফি (৪) রাবাডার পঞ্চম শিকার হন। ৩১তম ওভারে জুবায়ের হোসেনকে বোল্ড করে বিশ্বরেকর্ডই গড়ে ফেলেন রাবাডা। ওয়ানডে অভিষেকে সেরা বোলিংটা ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের ফিদেল এডওয়ার্ডসের। তিনি ২০০৩ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে http://onlineviagra-rxgeneric.com/ ২২ রানে ৬ উইকেট নিয়েছিলেন। তাকে টপকে ১৬ রানে ৬ উইকেট নেন রাবাডা।



নাসিরকে বোল্ড করে বাংলাদেশের ইনিংস শেষ করে দেন ক্রিস মরিস। তিনি ৪৩ বলে ৩১ রান (৩ চার, ১ ছয়) করেন। মরিস ২টি, ইমরান-ডুমিনি ১টি করে উইকেট নেন।


Recent Posts

Leave a Comment