‘নিয়তি’ মুক্তির কয়েক মাস পর ‘মেয়েটি এখন কোথায় যাবে’র মধ্য দিয়ে শুটিংয়ে ফেরেন জলি।
‘আমার প্রথম দুটো ছবি বাণিজ্যিকধর্মী, এটি আর্ট ঘরানার। এখানে অভিনয় করার প্রচুর সুযোগ রয়েছে। অভিনয়ের ব্যাপারগুলো বেশ চ্যালেঞ্জিং। এছাড়া ছবিটি নিজেকে প্রমাণের চ্যালেঞ্জ— আমি সেটা নিয়েছি।’ পরিবর্তন ডটকমকে সোমবার এভাবেই বলছিলেন জলি।
চ্যালেঞ্জটা কি প্রযোজনা সংস্থা জাজের তরফ থেকে নাকি অন্য কারো থেকে?— ‘অঙ্গার’ নিয়ে অভিষেক হওয়া নায়িকা বললেন, ‘আমার নিজের প্রতি। যাতে আমাকে কেউ সরাতে না পারে।’
কে বা কারা আপনাকে সরাতে চাইছে? উত্তরে জলি বলেন, ‘কেউ সরাতে চাইছে এমন না। আমি এখনো নতুন এবং আমার অবস্থান শক্ত না। এটাকে মজবুত করতে চাই।’
‘মেয়েটি এখন কোথায় যাবে’তে জলির চরিত্রের নাম কৃষ্ণকলি।
সম্প্রতি সিনেমাটির ইউনিট ভোলা থেকে ঢাকায় ফিরেছে। জলি জানান, তারা প্রতিদিন ভোরে শুটিং শুরু করতেন। ঢাকায় শীত আসি আসি করলেও ভোলায় শীত শুরু হয়েছে বেশ আগে। এরপরও পুরো ইউনিট বেশ মজা করে শুটিং করেছে।
জাজ মাল্টিমিডিয়া প্রযোজিত ছবিটির চিত্রনাট্য করছেন আবদুল্লাহ জহির বাবু। জলির তৃতীয় ছবি হলেও ‘মেয়েটি এখন কোথায় যাবে’ নাদের চৌধুরীর দ্বিতীয় পরিচালনা। এর আগে ইমদাদুল হক মিলনের উপন্যাস অবলম্বনে ‘লালচর’ নির্মাণ করেন টেলিভিশনের এ অভিনেতা।